Examine This Report on কেউ ঠকালে কি করা উচিত

যদি এরকম মানুষের সংস্পর্শে এসে থাকেন তবে তাদেরকে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা থেকে দূরে থাকুন। অথবা একেবারেই এড়িয়ে চলুন।

الخبيث বা খারাপ বলতে অন্যায়ভাবে ইয়াতীমদের সম্পদ খাওয়া বুঝানো হয়েছে।

এ পদ্ধতিতে পিতার মৃত্যুর পর পুত্র তার সৎ-মাদেরকে বিয়ে করতে পারত। ইসলাম আগমনের পর বৈবাহিক প্রক্রিয়ার পূনর্গঠন[সম্পাদনা]

তোমরা ইবাদাত কর আল্লাহর, তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করো না। আর সদ্ব্যবহার কর মাতা-পিতার সাথে, নিকট আত্মীয়ের সাথে, ইয়াতীম, মিসকীন, নিকট আত্মীয়- প্রতিবেশী, অনাত্মীয়- প্রতিবেশী, পার্শ্ববর্তী সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের মালিকানাভুক্ত দাস-দাসীদের সাথে। নিশ্চয় আল্লাহ পছন্দ করেন না তাদেরকে যারা দাম্ভিক, অহঙ্কারী।

৮. ইসলামী শরিয়ত একটি শক্তিশালী সমাজকাঠামো দেখতে চায়। এ ক্ষেত্রে পরিবারগুলোর মধ্যকার বন্ধন শক্তিশালী হওয়া, অথবা কোনো নেতার সঙ্গে কিছুসংখ্যক লোক বা জনগোষ্ঠীর সম্পর্ক শক্তিশালী হওয়ার বৃহত্তর স্বার্থ থাকতে পারে। যেমনটা দেখা যায়, মহানবী (সা.

যে ব্যক্তি ঈমানের আবশ্যকীয় রুকন অস্বীকার করবে এবং তার ওপর মৃত্যু বরণ করবে তার সকল আমল বাতিল হয়ে যাবে। আর আখিরাতে সে হবে ক্ষতিগ্রস্ত।

২. ইয়াতীমদের সম্পদ অন্যায়ভাবে খাওয়া হারাম।

ইসলামে তালাক প্রদান অত্যন্ত অপছন্দনীয় তবে এর অনুমতি আছে। কোন কারণে যদি তালাক হয়ে যায় তবে সে সময় থেকে উক্ত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্কের বৈধতা অর্থাৎ যৌনসম্পর্ক ও পারস্পারিক মেলামেশার বৈধতা ও অণুমতি বাতিল ও সমাপ্ত হয়ে যাবে। কোন কারণে যদি তালাক হয়ে যায় তবে সে সময় থেকে উক্ত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্কের বৈধতা অর্থাৎ যৌনসম্পর্ক ও পারস্পারিক মেলামেশার বৈধতা ও অণুমতি বাতিল ও সমাপ্ত হয়ে যাবে। খোলা[সম্পাদনা]

আগ্রাসী মনোভাব: কিছু মানুষ রয়েছে যাদের মেজাজ এই চড়া তো এই শীতল। তারা তাদের মনোভাব সহজে প্রকাশ করতে পারে না। তারা বেশিরভাগ সময় আত্মরক্ষামূলক আচরণ করে। কী বিষয় জানতে চাইল- ছল চতুর উত্তর দেয়। তারা ভালো থাকলেও বলে খারাপ আছি- সহানুভূতি আদায়ের জন্য।

مَا زَالَ جِبْرِيلُ يُوصِينِي بِالْجَارِ، حَتّٰي ظَنَنْتُ أَنَّهُ سَيُوَرِّثُهُ

সমলিঙ্গের সকল ব্যক্তি অর্থাৎ সকল পুরুষ এবং জৈবিকভাবে নারী ব্যতীত অন্য যে কোন লিঙ্গের ব্যক্তি

তখন এতটা কষ্ট অনুভব হয় যা পৃথিবীর আর কোন কিছুতেই অনুভব হয় না মনে হয় এর চেয়ে মৃত্যুতে বরং শান্তি কিন্তু তবু জীবনে বেঁচে থাকার চেষ্টা করে যাওয়া উচিত।

তবে একটি বিষয় এখানে পরিষ্কার হওয়া দরকার যে শর্ত সাপেক্ষে হলেও ইসলাম পুরুষের জন্য একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী রাখার বৈধতা দিয়েছে। এই বৈধতার পেছনে কী কী হেকমত বা যুক্তি রয়েছে—এমন প্রশ্ন হরহামেশাই শোনা যায়। এখানে এর হেকমতগুলো বর্ণনা করা হলো—

‘যদি তারা পরস্পর পৃথক হয়ে যায়’এটা তৃতীয় অবস্থা: শত চেষ্টা করার পরেও যদি একত্রে থাকা সম্ভব না হয় তাহলে আলাদা হয়ে যাবে। তালাকের পর পুরুষ চাহিদা অনুযায়ী বিবাহ করে নেবে। মহিলা অন্যত্র চাহিদামত স্বামী গ্রহণ করে নেবে। আল্লাহ তা‘আলা উভয়কে একে অপর check here থেকে অমুখাপেক্ষী করে রাখবেন। আয়াত থেকে শিক্ষণীয় বিষয়: ১.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *